চার জেলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে পৃথক বন্দুকযুদ্ধে ৫ জন নিহত হয়েছে। এর মধ্যে টেকনাফে ২ জন, খুলনা, কুমিল্লার তিতাস ও ময়মনসিংহের ত্রিশালে ৩ জন রয়েছে। শুক্রবার রাতে এসব বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। নিহতরা সবাই মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাত বলে দাবি করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
টেকনাফে বিজিবি ও র্যাবের সঙ্গে পৃথক ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ইয়াবা কারবারি ও রোহিঙ্গা ডাকাত নিহত হয়েছে। শুক্রবার ভোররাতে টেকনাফের দমদমিয়া ও সাবরাং কাটাবুনিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে বিদেশি অস্ত্র, গুলি ও বিপুল পরিমাণ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ইয়াবা কারবারি বেল্লাল হোসেন (২৫) লক্ষ্মীপুর সদর থানার জিএম হাট শাকচর এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে আর অপর নিহত ডাকাত নুরুল আলম (৩৮) টেকনাফের হ্নীলা মুছনী রেজিস্ট্রার ক্যাম্পের এইচ ব্লকের বাসিন্দা মৃত মুহাম্মদ হোসেন ওরফে লাল বুইজ্জার ছেলে এবং আনসার কমান্ডার আলী হোসেন হত্যাসহ একাধিক মামলার আসামি।
শুক্রবার ভোর ৫টার দিকে উপজেলার দমদমিয়া ১৪নং ব্রিজ সংলগ্ন বেত বাগান এলাকায় র্যাব-১৫ এর টেকনাফ ক্যাম্পের কমান্ডার লে. মির্জা শাহেদ (পিপিএম, বার) বিএনএক্স-এর নেতৃত্বে একটি আভিযানিক দলের সঙ্গে ডাকাত দলের গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।