নিউজবাংলা ডেস্ক:
এর আগে মামলার অন্যতম আসামি দেলোয়ারের সহযোগী আবুল কালামকে কুমিল্লার দাউদকান্দির মারুফা নামক স্থান থেকে গ্রেফতার করে রাতেই বেগমগঞ্জ থানা পুলিশের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
এ নিয়ে এ মামলায় এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি বাদলসহ পাঁচ জন ও ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ স্থানীয় ইউপি মেম্বারসহ চারজনসহ মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে সাতজনকে বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে এনে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
এদিকে ঘটনার মূল মাস্টারমাইন্ড দেলোয়ার হোসনকে অস্ত্রসহ র্যাব-১১ নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেফতার করে। বর্তমানে তিনি র্যাব হেফাজতে দুই দিনের রিমান্ডে আছেন।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার ওসি হারুনুর রশিদ চৌধুরী জানান, দেলোয়ারের বিরুদ্ধে বেগমগঞ্জ থানায় নির্যাতিতা নারী যেহেতু ধর্ষণ মামলা করেছেন, সে মামলায় আমরা তাকে শোন এরেস্ট দেখিয়ে আদালতে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেছি। সেটি মঞ্জুর হলে তাকে আনা হবে।
তিনি বলেন, মামলার তিন নম্বর আসামি আবুল কালামের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, পর্নোগ্রাফি ও নারী নির্যাতন দমন আইনে তিনটি মামলায় সাত দিন করে রিমান্ডের আবেদন করে আজ বৃহস্পতিবার আদালতে নিয়ে যাওয়া হবে। বাকি আসামিদের ধরতেও অভিযান চলছে।vv